কাজিনের বড় মেয়ের একটা স্তন
সময়টা ২০০৩-০৪ এর দিকে। ইউনিভার্সিটির সেমিস্টার শেষের ছুটিতে বাড়ি আসা। বন্ধুদের ভার্সিটি খোলা থাকায় একা একা খুব বাজে সময় কাটছিল। প্রায় ১০ কিমি দুরে গ্রামে দাদাবাড়ির সমবয়সী চাচাতো ভাইয়ের সাথে সিনেমা দেখা আড্ডা দিয়ে পার করছিলাম। হঠাৎ একদিন সেই কাজিন বলল, চল বড় বোনের বাড়ি থেকে ঘুরে আসি। এই বোনের বাড়ি আমি কখনই যাইনি। আমাদের এই কাজিন বড় আপা ফ্যামিলীর সব চাইতে বড় মেয়ে। আমরা যখন খুব ছোট তখন তার বিয়ে হয় পাশের উপজেলায়।
পরদিন সকালে বাড়ি থেকে রওনা দিয়ে ১ ঘন্টার মধ্যে বোনের বাড়িতে হাজির হলাম। বাড়ির বাইরে থেকে মেয়েকন্ঠে চিৎকার, মা মা দ্যাখো কে আসছে। সামনে এসে দাড়াল কাজিনের বড় মেয়ে মিথি। প্রায় ৫.৩ ফিট লম্বা, ভরাট স্বাস্থ্য। বুকদুটো ওড়নার ভেতর থেকে উকি দিচ্ছে যেন। হাত ধরে টেনে বাড়র ভেতর নিয়ে গেল। বড় আপা ছুটে এলেন, খুব খুশি হলেন আমাকে দেখে। সকলের কুশলাদি জিগ্গেস করলেন। মেয়ে মিথিকে তাড়া লাগালেন দ্রুত নাস্তা রেডী করতে। মিথি নাস্তা এনে আমাদের সামনের টেবিলে রাখছিল। নাস্তা রাখার সময় কামিজের গলার ফাঁক দিয়ে কিছুটা ক্লিভেজ দেখা যাচ্ছিল। আমি ওর সাথে টুকটাক কথাবার্তা বলছিলাম। ও তখন এসএসসি পরীক্ষার্থী। নাস্তা শেষ হলে আমার চাচাতো ভাই একজনের সাথে দেখা করার কথা বলে বাইরে গেল। আমি একা একা বসে বসে বোর হচ্ছিলাম। এমন সময় মিথি এসে বলল, মামা-শুয়ে রেস্ট করেন। আমি একটা বালিশ টেনে শুয়ে পড়লাম। ওকে বললাম বসো, গল্প করি। ও মাথার কাছে খাটের উপর বসল। নানান খুচরা গল্প করছিলাম ভাগ্নীর সাথে। ও বলল আর দুই ভাগ্নী স্কুলে দুপুরে আসবে ছুটি হলে। ওর স্কুলের গল্প আর আমার ক্যাম্পাস লাইফ এর গল্প শুনাচ্ছিলাম আর মাঝে মাঝে ওর ভরাট স্তনের দিকে তাকাচ্ছিলাম। হঠাৎ ও আমার চুলের মাঝে হাত দিয়ে বলল, মামা আপনার চুলতো অনেক সুন্দর। বলে চুলে আঙ্গুল দিয়ে মজা করছিল। আমি ওর একটা হাত নিয়ে নাড়ছিলাম আর ওর প্রসংশা করছিলাম। এরপর-
মিথি-আচ্ছা মামা?
আমি-হ্যাঁ, বলো।
মিথি-আমি কি মোটা?
আমি- নাহ। কি যে বল। ঠিক আছে। বেশি চিকনা হলে মেয়েদের ভাল লাগে না। তুমি পারফেক্ট। এরকম ফিগার ছেলেরা পছন্দ করে।
মিথি- ধুর! মামা, আপনি যে কি বলেন না?
আমি-হ্যা, সত্যিই তো। তুমি সব দিক থেকে ঠিক আছো।
মিথি- হইছে থাক। চলেন গোসলের টাইম হযে গেছে।
আমি উঠে দাড়ালাম। ওকে বললাম, শোন।
ও-বলেন।
কাছে আসো দেখি তুমি কতখানি লম্বা। বলেই ওকে ধরে কাছে টানলাম। ও বিনা বাধায় আমার গায়ের সাথে লেগে গেল। কিযে আসম্ভব অনুভুতি হচ্ছিল। এই প্রথম কোন মেয়ের স্তন আমার বুকের সাথে লেগে আছে। বাইরে আমার চাচাতো ভাইয়ের গলা শুনলাম। পুকুরে গোসল করার জন্য আমাকে ডাকছে। মামা ভাগ্নী ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। রাতে বিছানায় তিন ভাগ্নী সহ বসে টিভি দেখছিলাম। গ্রামের বাড়ি রাত আটটা বালেই সবাই ঘুমিয়ে যায়। বোন, দুলাভাই শুতে গেল। চাচাতো ভাই আধো ঘুমে টিভি দেখছে। মিথি বসে আছে, ওর পাশে আমি শুয়ে আছি আমার আরেক পাশে মেজ ভাগ্নী-তিথি। সবার ছোট ভাগ্নী সিথি ঘুমে পুরা কাদা। তিথি তখন ক্লাস ফাইভে পড়ে। বুকের উপর কচুর মুখীর মত কচি স্তনের আভাস। আমি মিথি আর তিথি টুকটাক গল্প করছি আর টিভি দেখছি। মিথি আমার চুলের মাঝে হাত দিয়ে নাড়ছে আর আমি একটা হাত ওর কোলের উপর ফেলে রেখেছি। মাঝে মাঝে হাতের চেটো দিয়ে পেটের উপর ঘসছি। মিথি স্বাভাবিকভাবেই কথা বলছে যেন কিছুই বুঝছে না। হঠাৎ হাতের চেটো স্তনের সাথে আলতো করে ঘষে দিলাম। তাতেও কোন ভাবান্তর নেই ওর মাঝে। এদিকে আরেক হাত পাশে শোওয়া মেজ ভাগ্নী তিথির পেটের উপর আস্তে আস্তে বোলাচ্ছি। কিশোরীর নরম পেট, কেবল চর্বি জমে আরও সেক্সী হয়ে উঠছে। খুব মজার অনুভুতি। মিথির সাথে কথা বলছি আর মাঝে মাঝে ওর দুধের সাথে হাতের চেটো ঘষছি। কিন্তু হাত দিয়ে ধরতে সাহস হচ্ছেনা। যদি মেজ ভাগ্নী দেখে ফেলে বা মিথি কিছু বলে ফেলে। ভাবতে ভাবতে একসময় আলতো করে মিথির বাম দুধটা চেপে ধরলাম। কিন্তু ও কিছু না বলে হাত সরিয়ে দিয়ে উঠে গেল। যাওয়ার সময় তিথীকে *ঘুমানোর জন্য ডাকলো। তিথী জবাব দিল একটু পরে ঘুমাবে। এর মধ্যে দেখি তিথি উপুড় হয়ে শুয়েছে, আমি আস্তে আস্তে আমার ডানহাত ওর জামার ভিতর দিয়ে পেটের নিচে ঢুকিয়ে দিলাম। কিছুক্ষন পেট নিয়ে নাড়াচাড়া করে হাত বুকের দিকে নিয়ে গেলাম। তিথি কনুইয়ে ভর দিয়ে আমার হাত সহজে ঢুকতে দিল। আমি আস্তে করে ধরলাম, একটা স্তন। বড় সুপারী সাইজের, কিন্তু কি মসৃন, সুন্দর তেলতেলে। হাল্কা করে চাপ দিলাম, স্পঞ্জের মত আমার আঙ্গুল বসে গেল। ছেড়ে দিলাম, আবার টিপে ধরলাম। এভাবে আস্তে আস্তে বেশ কিছুক্ষণ কচি দুধটা টিপলাম। যেন কিছুই হয় নি, এমনভাব করে তিথি টিভি দেখছে। মিথি আবার ওকে ঘুমানোর জন্য ডাকলো ও উঠে চলে গেল। এদিকে আমি লুঙ্গির নিচে কুতুব মিনার নিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। চলবে
চলবে
মিথি-আচ্ছা মামা?
আমি-হ্যাঁ, বলো।
মিথি-আমি কি মোটা?
আমি- নাহ। কি যে বল। ঠিক আছে। বেশি চিকনা হলে মেয়েদের ভাল লাগে না। তুমি পারফেক্ট। এরকম ফিগার ছেলেরা পছন্দ করে।
মিথি- ধুর! মামা, আপনি যে কি বলেন না?
আমি-হ্যা, সত্যিই তো। তুমি সব দিক থেকে ঠিক আছো।
মিথি- হইছে থাক। চলেন গোসলের টাইম হযে গেছে।
আমি উঠে দাড়ালাম। ওকে বললাম, শোন।
ও-বলেন।
কাছে আসো দেখি তুমি কতখানি লম্বা। বলেই ওকে ধরে কাছে টানলাম। ও বিনা বাধায় আমার গায়ের সাথে লেগে গেল। কিযে আসম্ভব অনুভুতি হচ্ছিল। এই প্রথম কোন মেয়ের স্তন আমার বুকের সাথে লেগে আছে। বাইরে আমার চাচাতো ভাইয়ের গলা শুনলাম। পুকুরে গোসল করার জন্য আমাকে ডাকছে। মামা ভাগ্নী ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। রাতে বিছানায় তিন ভাগ্নী সহ বসে টিভি দেখছিলাম। গ্রামের বাড়ি রাত আটটা বালেই সবাই ঘুমিয়ে যায়। বোন, দুলাভাই শুতে গেল। চাচাতো ভাই আধো ঘুমে টিভি দেখছে। মিথি বসে আছে, ওর পাশে আমি শুয়ে আছি আমার আরেক পাশে মেজ ভাগ্নী-তিথি। সবার ছোট ভাগ্নী সিথি ঘুমে পুরা কাদা। তিথি তখন ক্লাস ফাইভে পড়ে। বুকের উপর কচুর মুখীর মত কচি স্তনের আভাস। আমি মিথি আর তিথি টুকটাক গল্প করছি আর টিভি দেখছি। মিথি আমার চুলের মাঝে হাত দিয়ে নাড়ছে আর আমি একটা হাত ওর কোলের উপর ফেলে রেখেছি। মাঝে মাঝে হাতের চেটো দিয়ে পেটের উপর ঘসছি। মিথি স্বাভাবিকভাবেই কথা বলছে যেন কিছুই বুঝছে না। হঠাৎ হাতের চেটো স্তনের সাথে আলতো করে ঘষে দিলাম। তাতেও কোন ভাবান্তর নেই ওর মাঝে। এদিকে আরেক হাত পাশে শোওয়া মেজ ভাগ্নী তিথির পেটের উপর আস্তে আস্তে বোলাচ্ছি। কিশোরীর নরম পেট, কেবল চর্বি জমে আরও সেক্সী হয়ে উঠছে। খুব মজার অনুভুতি। মিথির সাথে কথা বলছি আর মাঝে মাঝে ওর দুধের সাথে হাতের চেটো ঘষছি। কিন্তু হাত দিয়ে ধরতে সাহস হচ্ছেনা। যদি মেজ ভাগ্নী দেখে ফেলে বা মিথি কিছু বলে ফেলে। ভাবতে ভাবতে একসময় আলতো করে মিথির বাম দুধটা চেপে ধরলাম। কিন্তু ও কিছু না বলে হাত সরিয়ে দিয়ে উঠে গেল। যাওয়ার সময় তিথীকে *ঘুমানোর জন্য ডাকলো। তিথী জবাব দিল একটু পরে ঘুমাবে। এর মধ্যে দেখি তিথি উপুড় হয়ে শুয়েছে, আমি আস্তে আস্তে আমার ডানহাত ওর জামার ভিতর দিয়ে পেটের নিচে ঢুকিয়ে দিলাম। কিছুক্ষন পেট নিয়ে নাড়াচাড়া করে হাত বুকের দিকে নিয়ে গেলাম। তিথি কনুইয়ে ভর দিয়ে আমার হাত সহজে ঢুকতে দিল। আমি আস্তে করে ধরলাম, একটা স্তন। বড় সুপারী সাইজের, কিন্তু কি মসৃন, সুন্দর তেলতেলে। হাল্কা করে চাপ দিলাম, স্পঞ্জের মত আমার আঙ্গুল বসে গেল। ছেড়ে দিলাম, আবার টিপে ধরলাম। এভাবে আস্তে আস্তে বেশ কিছুক্ষণ কচি দুধটা টিপলাম। যেন কিছুই হয় নি, এমনভাব করে তিথি টিভি দেখছে। মিথি আবার ওকে ঘুমানোর জন্য ডাকলো ও উঠে চলে গেল। এদিকে আমি লুঙ্গির নিচে কুতুব মিনার নিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। চলবে
চলবে
0 comments:
Post a Comment